বৈদিক বিজ্ঞানে
জন্ডিসের চিকিৎসা
আজ আপনাদের কাছে তুলে ধরব নবজাতক শিশুর
জন্ডিস নিরাময়ের উপর অথর্ববেদের একটি মন্ত্রের বিস্ময়কর বিজ্ঞান!
অনু সূর্যমুদযতাং হৃদ্দযোতো হরিমা চ তে।
গো রোহিতস্য বর্ণেন তেন ত্বা পরি দধ্মসি।।
(অথর্ববেদ ১.২২.১)
অনুবাদ-তোমার দেহকে হলুদ রঙের করে দেয়া রোগটি(জন্ডিস) উদীয়মান সূর্যের রশ্মিতে নিরাময় হোক,আমরা তোমাকে যত্নে শুইয়ে দেই সূর্যের আলোতে।
এখন ঘুরে আসি নবজাতক শিশুর জন্ডিস নিরাময়ের একটি গুরুত্বপূর্ন আবিস্কারের অদ্ভুত ঘটনা থেকে।
১৯৫৮ সালে Dr.Cremer তাঁর রচিত একটি প্রবন্ধে একটি ঘটনার উল্লেখ করেন। ইংল্যান্ডের এসেক্স এর রকফোর্ড হসপিটালের একজন নার্স সদ্যোজাত একটি সন্তানকে যত্নের জন্য একটি টাওয়েলে মুড়িয়ে হাসপাতালের উঠানে মুক্ত হাওয়া ও রোদে শুইয়ে দেন যে শিশুটি ছিল জন্ডিসে আক্রান্ত।অনেকক্ষন পর এটি দেখে ডক্টররা তাকে ভত্সর্না করলেন এবং বাচ্চাটিকে নিয়ে আসলেন।কিন্তু আশ্চর্যভাবে তখন ওই বাচ্চার বিলিরুবিন(যে পদার্থটি দেহে বাড়ার কারনে জন্ডি হয়) পরীক্ষা করালে দেখা যায় যে তার পরিমান আগের থেকে কমে গিয়েছে!পরবর্তীতে তারা পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে নিশ্চিত হয়েছিলেন যে সূর্যালোক ওই বিলিরুবিনকে জারিত করে বিলিভার্ডিন এ রুপান্তরিত করে যার ফলে শিশুর জন্ডিসের মাত্রা কমে এবং শিশু কার্নিকটেরাস নামক মারাত্মক জীবনঘাতি রোগ থেকে বেঁচে যায়।
এরপর থেকে এখন পর্যন্ত নিওনেটাল জন্ডিসের চিকিত্সায় প্রথম চিকিৎসা হিসেবে এই ফটোথেরাপী বা আলোকচিকিত্সা ব্যবহৃত হয়ে আসছে!
সত্য পবিত্র বেদের বানী ছড়িয়ে দিন সর্বত্র। (সংগৃহিত)
অনু সূর্যমুদযতাং হৃদ্দযোতো হরিমা চ তে।
গো রোহিতস্য বর্ণেন তেন ত্বা পরি দধ্মসি।।
(অথর্ববেদ ১.২২.১)
অনুবাদ-তোমার দেহকে হলুদ রঙের করে দেয়া রোগটি(জন্ডিস) উদীয়মান সূর্যের রশ্মিতে নিরাময় হোক,আমরা তোমাকে যত্নে শুইয়ে দেই সূর্যের আলোতে।
এখন ঘুরে আসি নবজাতক শিশুর জন্ডিস নিরাময়ের একটি গুরুত্বপূর্ন আবিস্কারের অদ্ভুত ঘটনা থেকে।
১৯৫৮ সালে Dr.Cremer তাঁর রচিত একটি প্রবন্ধে একটি ঘটনার উল্লেখ করেন। ইংল্যান্ডের এসেক্স এর রকফোর্ড হসপিটালের একজন নার্স সদ্যোজাত একটি সন্তানকে যত্নের জন্য একটি টাওয়েলে মুড়িয়ে হাসপাতালের উঠানে মুক্ত হাওয়া ও রোদে শুইয়ে দেন যে শিশুটি ছিল জন্ডিসে আক্রান্ত।অনেকক্ষন পর এটি দেখে ডক্টররা তাকে ভত্সর্না করলেন এবং বাচ্চাটিকে নিয়ে আসলেন।কিন্তু আশ্চর্যভাবে তখন ওই বাচ্চার বিলিরুবিন(যে পদার্থটি দেহে বাড়ার কারনে জন্ডি হয়) পরীক্ষা করালে দেখা যায় যে তার পরিমান আগের থেকে কমে গিয়েছে!পরবর্তীতে তারা পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে নিশ্চিত হয়েছিলেন যে সূর্যালোক ওই বিলিরুবিনকে জারিত করে বিলিভার্ডিন এ রুপান্তরিত করে যার ফলে শিশুর জন্ডিসের মাত্রা কমে এবং শিশু কার্নিকটেরাস নামক মারাত্মক জীবনঘাতি রোগ থেকে বেঁচে যায়।
এরপর থেকে এখন পর্যন্ত নিওনেটাল জন্ডিসের চিকিত্সায় প্রথম চিকিৎসা হিসেবে এই ফটোথেরাপী বা আলোকচিকিত্সা ব্যবহৃত হয়ে আসছে!
সত্য পবিত্র বেদের বানী ছড়িয়ে দিন সর্বত্র। (সংগৃহিত)
No comments:
Post a Comment